তুমি কি পারবেনা টানা
১০০ দিন
সুখী থাকতে?

time-button-bn

71_2.png_2749x2733

বুঝলা না তো?

 

আমরা এখন এমন একটা সময়ে চলে আসছি যখন সবাই কিছু না কিছু নিয়ে মহা ব্যস্ত। ব্যস্ততা যত বাড়ছে, জীবন থেকে ছোট ছোট আনন্দের মূহুর্তগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এই ছোট খাটো হাসি- ঠাট্টা আর মজার মুহূর্ত গুলোই বেঁচে থাকে অনন্তকাল।

 

ব্যস্ততার কথা বলে ৭১% মানুষই এই চ্যালেঞ্জ শেষ করতে পারে নাই। সোজা বাংলায় তাদের ভাল থাকার টাইম নাই। তোমার আছে?

ক্যাম্নে? একদম সোজা।

  

প্রতিদিন তোমার সত্যিকার ভাল লাগার যেকোনো একটি মূহুর্তের ছবি তুলে সাবমিট করে দাও।

 

বিষয় যেকোনো কিছুই হতে পারে। বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়া থেকে শুরু করে অফিস থেকে অবশেষে বাসায় আসা অথবা অচেনা কোন মানুষকে কোন কাজে সাহায্য করা পর্যন্ত যে কোন কিছু।

 

#100happydays চ্যালেঞ্জটা কিন্তু শুধু তোমার জন্য, অন্য কারো জন্য না।

 

এটা কোন প্রতিযোগিতা না বা দেখানোর জায়গা না। তুমি যদি তোমার ছবি দিয়ে অন্যদের সামনে ভাব ধরতে চাও তো তুমি শুরু করার আগেই হেরে গেলা। নিজের খোঁড়া গর্তে নিজেই পরবা আরকি!

প্রথমে >এখানে< রেজিস্ট্রেশন করতে হবে, এরপর তুমি কিভাবে তোমার ছবি সাবমিট করতে চাও তা ঠিক করবা। এখানে তুমি নিজেই তোমার ছবির প্রাইভেসি ঠিক করতে পারবা।

 

  • তুমি তোমার ছবি ফেসবুক, টুইটার অথবা ইন্সটাগ্রাম থেকে #100happydays দিয়ে শেয়ার করতে পারো।
  • তুমি তোমার নিজের ইচ্ছামত #ট্যাগ ব্যাবহার করতে পারো (তখন আমাদের তোমার #ট্যাগ টা জানাতে হবে) )
  • তুমি চাইলে [email protected] এও তোমার ছবি পাঠাতে পারো।

তাহলে এবার শুরু করা যাক!

mini-prints-main1

আমি কেন এটা করবো?

 

যারা এই চ্যালেঞ্জটা শেষ করেছে তারা স্বীকার করেছে যেঃ
– তারা তাদের জীবন থেকে হারিয়ে যাওয়া আনন্দকে যেন খুঁজে পেয়েছে।
– এখন প্রতিদিন তাদের মনমেজাজ আগের চেয়ে ভাল থাকে।
– তারা অন্য মানুষদের কাছ থেকেও উৎসাহ পেয়েছে।
– তারা বুঝতে পেরেছে যে বেঁচে থাকাটা আসলে অসাধারন একটা ব্যাপার!
– তারা আরও আশাবাদি হতে শিখেছে।
– চ্য্যালেঞ্জে থাকাকালীন সময় প্রেমেও পড়েছে!

 

Visit www.100happydays.com/done, tell us the story of your challenge and get 100 happy moments printed. Voilà!

তো তোমরা তৈরি?

  

Interested  In  Participating  In  The  Positive  Psychology  Experiment?